জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে

জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে নিয়ে কমবেশী আমাদের প্রতিটি মানুষের মনে রয়েছে কৌতুহল । আমরা প্রতিটি মানুষই জানি জন্ম,মৃত্যু,বিয়ে এই তিনটি বিষয় আমাদের সৃষ্টির পূর্ব হতে নির্ধারিত । তবে সংখ্যাতত্ত্ব ব্যবহার করে কিছু অনুমান করা যেতে পারে যা নির্ভর করে আমাদের জন্ম তারিখের উপর ।

জন্ম-তারিখ-অনুযায়ী-বিবাহ-কবে-হবে

আজকের ব্লগে আমরা এই নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি কিভাবে আমাদের জন্ম তারিখের মাধ্যমে আমরা আমাদের বিয়ের বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবো ।

পেজ সূচিপত্রঃ জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে

সংখ্যাতত্ত্বের সাহায্য নেওয়া

"সংখ্যাতত্ত্ব" এর ইংরেজি প্রতিশব্দ ''Numerology'' । অনেকেই এই শব্দটির সাথে পরিচিত নন তবে যারা প্রাচীন শাস্ত্র সম্পর্কে ধারনা রাখেন তারা এটি শুনে থাকবেন । এটি এমন এক প্রাচীন বিদ্যা যার দ্বারা,  মানুষের জন্মতারিখ ও নামের সংখ্যাগুলো কে বিশ্লেষণ করে তার কর্মকাণ্ড ও জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সময় নির্ধারণ করা যায় ।  এই সংখ্যাগুলোর যোগফল ও সম্পর্ক থেকে অনেকেই বিবাহের সম্ভাব্য সময় অনুমান করতে পারি আমরা । শুরুতেই  আমরা আমাদের পারসোনাল ইয়ার বের করবো । 
নিম্নের ধাপগুলো অনুসরণ করে আমরা কাজটি করতে পারিঃ
  • শুরুতেই আমাদের যা প্রয়োজন তা হলো আমাদের জন্মতারিখ , জন্ম মাস । 
  • মনে রাখতে হবে আমরা জন্মসাল টি নিবো না । 
  • এরপর আমাদের জন্মতারিখের সব সংখ্যাগুলো যোগ করতে হবে । 
  • যতক্ষণ না এক অঙ্কের সংখ্যা আসে, ততক্ষণ যোগ করে যেতে হবে । 
  • যে বছরে আপনি বিবাহ করার কথা ভাবছেন সেটিকে নিতে হবে 

উদাহরণ:
ধরে নিই জাদুর ,জন্ম তারিখ – ১০ / ১০/ ১৯৯৮

সে বিয়ে করতে চায় ২০২৫ সালে ।

১+০+১+০+২+০+২+৫ = ১১

১ + ১ = ২

অর্থাৎ, জাদুর পারসোনাল ইয়ার নম্বর = ২ 

আরো পড়ুনঃ মূল্যবান সময় অপচয় রোধের কৌশল

পারসোনাল ইয়ার নম্বর যদি ২,৩,৬ এই সংখ্যার মাঝে আসে তবে ২০২৫ সালে উক্ত মানুষটির বিয়ে হওয়ার সম্ভবনা বেশী । আর আমরা সেটি দেখতে পাই জাদুর ক্ষেত্রে । এইভাবেই সংখ্যাতত্ত্ব কাজ করে থাকে । তবে মনে রাখতে হবে কোন বাচ্চা যদি এটি করে তবে কিন্তু সেটি হবেনা কারন সে এখনো নাবালক । 

জ্যোতিষচর্চার মাধ্যমে দেখা

জ্যোতির্বিদ্যা হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক বিজ্ঞান । এর ইংরেজি প্রতিশব্দ  "Astrology" । এই বিদ্যার জনক "নিকোলাস কোপার্নিকাস" । এই বিজ্ঞানের কাজ হলো মহাকাশের বস্তু ঃ গ্রহ,তাঁরা, বিভিন্ন নীহারিকা, উল্কা, ধূমকেতু নিয়ে অধ্যয়ন করা । আর যারা এটি অধ্যয়ন করেন তাদের আমরা জ্যোতিষী বলি ।

এই জ্যোতিষীরা বিভিন্ন রাশিমালা বলে থাকেন , যাদের সাহায্যে তারা অন্য মানুষদের রাশিফল দেখেন আর এই রাশিফল বের হয় জন্মমাস এবং তারিখ থেকে । বিভিন্ন রাশি রয়েছে যেমনঃ
তুলা,বৃশ্চিক,সিংহ,ধনু,মেশ,কন্যা,কর্কট,মকর ইত্যাদি । এইসব রাশিমালা নিয়ে প্রতিদিন আমরা প্রতিবেদন দেখতে পাই খবরের কাগজে অনলাইনে/ বিভিন্ন প্লাটফর্মে । এইসবের মাধ্যমে তারা অন্যদের বিয়ের ক্ষণ অনুমান করেন । 
জন্ম-তারিখ-অনুযায়ী-বিবাহ-কবে-হবে
উদাহরণঃ যদি চন্দ্র ও শুক্র রাশি বৃষ, কর্কট, বৃশ্চিক, মীন ও ধনু রাশির মতো লক্ষণ রাখা হয়, তাহলে মেয়েদের জন্য ২৪-২৭ বা ছেলেদের জন্য ২৭-৩০ বছর বয়সে বিয়ে হতে পারে বলে মনে করেন তারা। যদি ৭ম ঘর বা ৭ম লর্ড এই ঘরে থাকে, তবে সেটি সঠিক সময় বলা যায়।

শুধু তাই নয় তারা গ্রহ নিয়ে আলোচনা করেন সেহেতু তারা বিভিন্ন গ্রহ সম্পর্কে সতর্ক বার্তা দিয়ে থাকেন আমাদের সমাজের সনাতন ধর্মালম্বি মানুষেরা এটি বেশি বিশ্বাস করেন । তাদের গ্রহে অশুভ কিছু বিরাজ করলে যেমনঃ শনির দশা , বৃহস্পতির গমন ইত্যাদি তাদের কুসময় । এমতবস্থায় তারা সে অনুযায়ী কাজ কে পরে করেন বা সেদিন সে কাজ করা থেকে বিরত থাকেন । ফলে বলা যায় জ্যোতিষচর্চার মাধ্যমেও তারা বিয়ের ক্ষণ অনুমান করতে পারেন । 

হাতের রেখা দেখে বিশ্লেষণ করা

আমাদের সমাজের সনাতন ধর্মের মানুষরা এই কাজটি করে থাকে । হাতের রেখার শাস্ত্র অনুসারে, হাতের কনিষ্ঠা আঙুলের ঠিক নীচে বুধের পাশে তালুর বাইরে থেকে যে রেখাটি আছে তাকে বিবাহ রেখা বলা হয় । কারও কারও হাতের তালুতে এই স্থানে একাধিক রেখা থাকে

বিবাহ রেখা পরিষ্কার এবং গভীরতা থাকলে তা শুভ বলে মনে করে তারা। যাদের বিবাহ রেখা পরিষ্কার থাকে তাদের বিবাহিত জীবন সুন্দর হয় এইটি তারা মনে করে । তারা আরো মনে করে যে,বিবাহরেখা যদি কনিষ্ঠা ঘেঁষে থাকে এবং খুব ছোট হয় তা হলে বুঝতে হবে বিয়ে হতে অনেক দেরি আছে। তবে এই রেখা যদি এর উল্টো হয় তা হলে জানতে হবে বিয়ে হতে খুব বেশি দেরি হবে না। আর যদি মাঝে অবস্থান থাকে তবে ঠিক বয়সেই বিয়ে হবে।

তারা বিশ্বাস করে যে, যাদের হাতের বিবাহ রেখা হৃদরেখার কাছাকাছি, তাদের বিয়ে হয় ২০ বছর বয়সে। আবার যদি এই বিবাহ রেখা ছোট হয় এবং হৃদ রেখার মাঝখানে অবস্থাথিত থাকে তবে ২২ বছর বয়সে বিবাহ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে তারা মনে করে থাকে। এইভাবে সনাতনিরা হাতের রেখা দেখে নির্ধারণভাবে অনুমান করা যায় বিয়ে কবে হবে । 

তবে অবশ্যই আপনি যদি ইসলাম ধর্মের অনুসারী হয়ে থাকেন তবে কখনোই এই পন্থা অবলম্বন না করার অনুরোধ করছি কারন এইটি পুরোটা "শির্ক" । আর এইটি সর্বোচ্চ মহাপাপ যা "আল্লাহ্‌" কখনোই ক্ষমা করবেন না । সুতরাং এইটি কাজটি করা থেকে বিরত থাকবেন । 

নামের অক্ষর দিয়ে সংখ্যাতত্ত্ব বের করা

ব্যক্তি তার নাম তাঁর জীবনের নানান গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জড়িয়ে থাকে। স্বভাব, ব্যক্তিত্ব, চরিত্র এ সব কিছু জানা যায় তার নামের মাধ্যমে। আবার এর দ্বারাই ব্যক্তির বিয়ের অনুমান করা হয়ে থাকে। নামের অক্ষর দিয়ে কোনও ব্যক্তির নাম তাঁর বৈবাহিক জীবন সম্পর্কে সংখ্যাতত্ত্ব তথ্য প্রদান করতে পারে। সংখ্যা জ্যোতিষ অনুযায়ী নামের শুরুর অক্ষর বিচার করে সহজেই ব্যক্তির জীবনসঙ্গীর নামের প্রথম অক্ষর, কবে বিবাহে হবে, তাঁদের জীবন কেমন কাটবে সে সব জানা যেতে পারা যেতে পারে । 

নামের অক্ষর দিয়ে সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী কারও নাম যদি "A, T, P, K, L"এর মধ্যে কোনও একটি দিয়ে শুরু হয়, তা হলে তাঁদের বিয়ে P ও K আদ্যক্ষরের ব্যক্তির সঙ্গে হতে পারে এইটি ধারনা করে সংখ্যাতত্ত্ব । এই পাঁচটির মধ্যে কোনও একটি অক্ষর দিয়ে নাম শুরু হয় যে ব্যক্তির, তাঁদের বিয়ের কোনও নির্দিষ্ট বয়স বা সময় থাকে না। এই অক্ষরের কোনও কোনও জাতক জলদি বিবাহ করে নেন, আবার কেউ কেউ নিজের ক্যারিয়ারে মনোনিবেশ করেন। ক্যারিয়ারে সাফল্য লাভের পর এরা বিবাহের প্রস্তুত নেন। পরিবারকে খুশি রাখতে সর্বোক্ষণ সচেষ্ট থাকেন এইধরনের মানুষরা। 

আবার যাদের নামের শুরুর অক্ষর "B,M,J,V,Y"  দিয়ে তাঁদের R অক্ষরের ব্যক্তির সঙ্গে বিবাহ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ধারনা করা হয়ে থাকে, এই অক্ষরের মানুষেরা নিজের জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কখনও বিশ্বাসঘাতকতা করেন না । তবে এঁদের সতর্ক থাকা উচিত। কারণ ভালোবাসায় একাধিকবার প্রতারিত হতে পারেন এরা। এই অক্ষরের মানুষরা পরিশ্রমী হন এবং নিজের লক্ষ্য লাভের জন্য পূর্ণ প্রচেষ্টা করে থাকেন।

এইভাবেই "A, T, P, K, L, B, M, J, V, Y" ছাড়াও অন্যান্য নামের অক্ষর দিয়ে সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে তা অনুমান করা হয়ে থাকে । 
আরো পড়ুনঃ How to Stay Healthy During Exam Time

ট্যারো কার্ড পড়ার মাধ্যমে জানা

ট্যারো কার্ড হলো, এমন এক ধরনের আধ্যাত্মিক পদ্ধতি, যেখানে কয়েকটি বিশেষ কার্ডের প্রতীক ও চিহ্ন দেওয়া থাকে যা বিশ্লেষণ করে ভবিষ্যতের ইঙ্গিত পাওয়া যায় বলে পশ্চিমা দেশের মানুষরা এটি বিশ্বাস করে এবং সে দেশে এইসবের বহু প্রচলন রয়েছে। এটি মূলত বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে।

বিবাহ বা সম্পর্ক সম্পর্কিত প্রশ্নে ট্যারো কার্ড অনেক সময় সম্ভাব্য সময় ও পরিস্থিতির দিকনির্দেশনা দেয়। এইটি একটি কার্ড ও প্রতীকের ভিত্তিতে কার্ড টেনে সম্পর্ক ও বিয়ের সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করা হয় এর সাহায্যে।এইভাবেই ট্যারো কার্ড পড়ার মাধ্যমে জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে তা জানা যায় । 

মূলাঙ্ক নির্নয় করে জানা যায়

সংখ্যাতত্ত্ব অনুযায়ী, আপনার জন্মতারিখের একক যোগফলটিকে "মূলাঙ্ক" বলা হয়। এই মূলাঙ্ক আপনার ব্যক্তিত্ব, প্রেম ও বৈবাহিক জীবনের উপর গভীর প্রভাব ফেলে। আপনার জন্মতারিখ (মাস ) ১ থেকে ৩১-এর মধ্যে যেকোনো কোন সংখ্যা হতে পারে। এই সংখ্যাগুলির যোগফলকে এক অঙ্কে পরিণত করতে হবে তবেই আপনার মূলাঙ্ক পাওয়া যাবে এই পদ্ধতিটা কিছুটা "সংখ্যাতত্ত্ব" এর মতো । যেমন, আপনার জন্মতারিখ যদি ২৮ হয়, তবে ২ + ৮ = ১০,
১ + ০ = ১, অর্থাৎ আপনার মূলাঙ্ক হবে ১।

এই মূলাঙ্ক অনুযায়ী, 
১ হচ্ছে "সূর্য" এবং যাদের জন্মতারিখ  ১, ১০, ১৯, ২৮ এর মধ্যে তাদের নেতৃত্ব ও স্থিতিশীলতা রয়েছে। এরা লাজুক প্রকৃতির হওয়ায় প্রেমের কথা সহজে বলতে পারেন না। প্রেম করে বিবাহের সম্ভাবনা কম। সাধারণত স্বাভাবিক বা সামান্য দেরিতে বিবাহ হয়। বলা যায় এরা সম্পর্কে কর্তৃত্বকারী (মানে সবাইকে নিজের হুকুমের মধ্যে রাখতে চায়), কিন্তু অত্যন্ত সৎ ও বিশ্বস্ত হয়।
জন্ম-তারিখ-অনুযায়ী-বিবাহ-কবে-হবে
যদি মূলাঙ্ক  ২ হতো সেটি হচ্ছে "চন্দ্র", যাদের জন্মতারিখ  ২, ১১, ২০, ২৯ এর মধ্যে এরা সংবেদনশীলতা ও রোম্যান্স পছন্দ করে । এরা আবেগপ্রবণ, মুডি ও রোমান্টিক হয়।  প্রেম করে বিবাহের প্রবল সম্ভাবনা থাকে। এদের সাধারণত কম বয়সে বা স্বাভাবিক সময়ে বিবাহ হয়।

এইভাবেই মূলত মূলাঙ্ক মানের সাহায্যে জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে তা অনুমান করা যায় । 

কুণ্ডলী দেখে জানা যায়

কুণ্ডলী বিশ্লেষণ হলো জ্যোতিষশাস্ত্রের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যেখানে জন্ম তারিখ, সময় ও স্থান অনুযায়ী একজনের জন্মছক তৈরি করা হয়। এই জন্মছকে থাকা গ্রহ ও নক্ষত্রের অবস্থান বিশ্লেষণ করে জ্যোতিষীরা অনুমান করতে পারেন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ।

যেমনঃ বিবাহ কবে হতে পারে, সঙ্গী কেমন হবে, আর সম্পর্ক কতটা স্থায়ী হবে
বিশেষ করে ৭ম ঘর , শুক্র এবং বৃহস্পতি এর অবস্থান বিবাহের সময় নির্ধারণে মূল ভূমিকা রাখে বলে মনে করে তারা ।

যদিও এইসব কুণ্ডলী সনাতন ধর্মের মানুষরা মানে এবং তারা বিবাহের সময় এটিকে খুব বেশি গুরুত্ব দেয় । সুতরাং কুণ্ডলী দেখেও বিবাহ কবে হবে এইটাও অনুমান করে বলা যায় বলে তারা মনে করেন । 

কিছু প্রচলিত বিভ্রান্তকর মতামত

এখন আসা যাক জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে এই নিয়ে কিছু প্রচলিত কুসংস্কার যা আমাদের (বিশেষত গ্রামীণ) সমাজে এখনো বিরাজমান । নিম্নে কিছু মতামত দেওয়া হলোঃ
  • ভাদ্র মাসে বিয়ে করতে নেই, এ মাস অশুভ
  • যে তারিখে জন্ম সে তারিখে বিবাহ করা যাবে না
  • দেরিতে বিয়ে মানে খারাপ ভাগ্য 
  • যৌতুক নেওয়া কে ভালো মনে করা 
  • পা ছুঁয়ে সালাম করা 
এইরকম আরো অনেক ভ্রান্ত কথা শুনতে পাওয়া যায় গ্রামের দিকে । আপাতত এইসব মতামত এড়িয়ে চলায় ভালো কারণ লোকে বানানো অযথা বিশ্বাস মাত্র যার কোন বাস্তব ভিত্তি নেই । 

শেষ কথাঃ জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে

জন্ম তারিখ অনুযায়ী বিবাহ কবে হবে এই বিষয় নিয়ে আজকের ব্লগে আলোচনা করার চেষ্টা করা হলো । আশা করি লিখাটি পড়ে আপনাদের কিছুটা হলেও কিছু তথ্য জানাতে পেরেছি । মনে রাখবেন, কোনো একটি পদ্ধতি এককভাবে বিবাহের সময় নিশ্চিত করতে পারে না। আর আমি প্রতিটা কথার শেষে অনুমান কথাটি বলেছি কারন, এইগুলো কথা ১০০% মিলবে এমনটা কখনোই হবে না । 

শেষ কথা বিয়েটা আপনার নিজের জন্য এবং এই পবিত্র কাজটি আপনি করবেন সুতরাং আপনার যখন মনে হবে আপনি বিবাহ করার জন্য প্রস্তুত তখনই বিবাহ টি সম্পূর্ণ হবে । আর যদি আপনি মুসলিম হয়ে থাকেন তবে রবের প্রতি ভরসা রাখুন, আমল, দোয়া করুন । বিবাহ তাকদিরে লিখা থাকলে হবেই, ইনশাআল্লাহ্‌ ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The ClickEra এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। কারণ,আপনাদের প্রতিটি কমেন্টে আমরা নতুন কিছু করার অনুপ্রেরণা পাই।

comment url