কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়

বর্তমান বিশ্বে এখন কার্লি চুল ফ্যাশন শুরু হয়েছে , কার্লি চুল বলতে আমি কোকড়ানো চুল কে বুঝিয়েছি। তবুও এখনো অনেক মানুষ আছেন যারা স্ট্রেইট চুল পছন্দ করেন, ফলে পার্লারে গিয়ে টাকা খরচ করে কেমিকেল,হিট প্রয়োগ করে চুল কে সোজা করে থাকে। যা করাটা একে তো ব্যয়বহুল তার উপর দিয়ে চুল দেখতে গ্লোসি লাগলেও তা চুলের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তবে কি এর সমাধান নেই ?
কোকড়ানো-চুল-সোজা-করার-ঘরোয়া-উপায়
আছে অবশ্যই আছে । প্রকৃতি আমাদের জন্য এমন কিছু উপাদান রেখেছে যা আমাদের চুলের ক্ষতি না করেই চুল কে সোজা করতে সাহায্য করবে । আজকের ব্লগে আমরা জানতে চলেছি, "কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়" । ১০টি সহজ ঘরোয়া উপায়ে কোকড়ানো চুল সোজা করার আলোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করবো আজকের ব্লগে যা সকলের জন্য সহজলভ্য হবে। তাই "কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়" সম্পর্কে জানতে লিখাটি সম্পূর্ন পড়তে থাকুন ।

পেজ সূচিপত্রঃ কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়

কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়

আপনার চুলও যদি হয়ে থাকে জন্মগতভাবে কার্লি বা কোঁকড়ানো , তবে আপনারা হয়তো অলরেডি জেনেই থাকবেন এই কোকড়ানো চুলের যত্ন নেওয়াটা কতটা কঠিন। উদাহরণ হিসেবে যদি বলা যায়, ভিজে গেলে জট পেকে যায়, শুষ্ক হলে রুক্ষ হয়ে যায়, আর বর্ষার দিনের ফ্রিজিনেস হয়ে যাওয়া-সব মিলিয়ে কোকড়ানো চুলের সঙ্গে আমাদের সারাক্ষণ একটা লড়াই চলতেই থাকে। মাঝে মাঝেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আমাদের মনে হয়,"যদি চুলগুলো একটু সোজা হতো, তাহলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত!"

এই আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য আমরা অনেকেই পার্লারে গিয়ে হাজার হাজার টাকা খরচ করে থাকি কেমিক্যাল স্ট্রেইটেনিং, স্মুথেনিং বা রিবন্ডিং-এর মতো ট্রিটমেন্টের পিছনে। অবশ্য এই পদ্ধতিগুলো সাময়িকভাবে চুলকে সোজা করে তাকে বটে, কিন্তু এতে ব্যবহৃত কড়া রাসায়নিকগুলি দীর্ঘমেয়াদে আমাদের চুলের প্রাকৃতিক স্বাস্থ্য এবং গঠনগুলোকে পুরোপুরি নষ্ট করে দেয়। ফলস্বরূপ চুল হয়ে ওঠে শুষ্ক ও প্রাণহীন।
কিন্তু এইসব ক্যামিকাল উপায় ছাড়াও যে প্রাকৃতিক উপায়ে কোকড়ানো চুল সোজা করা যায় তা আমরা অনেকে জানিনা বিধায় আমরা পার্লারে গিয়ে টাকা নষ্ট করে থাকে । তাই আজকের ব্লগে আমরা জানবোকোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।

নারিকেলের দুধের সঙ্গে লেবুর রস ব্যবহার করুন

আমরা প্রত্যেকেই চুল্কে সিল্কি করবার জন্য কন্ডিশনার ব্যবহার করে থাকি, অথচ আমরা জানিনা নারিকেলের দুধ চুলের জন্য একটি অসাধারণ প্রাকৃতিক কন্ডিশনার। এটি কেবল চুলে পুষ্টিই যোগায় না বরং চুলকে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করে সোজা করতেও সাহায্য করে থাকে। এটি চুল্কে নরম করে রাখতেও সহায়তা করে থাকে 

অপরদিকে লেবুর রসে রয়েছে ভিটামিন "সি" এটি আমাদের চুলের খুশকি এবং স্ক্যাল্পের সাস্থ্য উন্নত করতে কাজে লাগে । এছাড়াও চুলের প্রাকৃতিক হাইলাইটার হিসেবে কাজ করে থাকে এই লেবুর রস । লেবুর রস আমাদের চুলের গোড়া কেও মজবুত করে থাকে ফলে চুলের অকালে ঝড়ে যাওয়া রোধ হয় ।

আর এই নারিকেল দুধ ও লেবুর রসের মিশ্রণ করার জন্য শুরুতে দুধের মাঝে কয়েক ফোঁটা দিয়ে তা ফ্রিজে কিছুক্ষণ সংরক্ষণ করতে হবে । পরে এটিতে একটি ঘন ক্রিমি লেয়ারের মতো দেখা যাবে ।এই লেয়ারটি চুলে লাগিয়ে ম্যাসাজ / স্টিম করতে থাকুন ,এই লেয়ারটি কাজে লাগে চুলকে সোজা করতে । ১০-১৫ মিনিট পরে চুলকে হালকা ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধৌত করে ফেলুন। এইভাবে নিয়মিতভাবে করতে থাকুন দেখবেন আপনার চুল সোজা হতে শুরু করছে ।

ডিম ও অলিভ তেলের প্যাক ব্যবহার করুন

ডিম আমাদের চুলের জন্য একটি সুপারফুড হিসেবে কাজ করে। এটি প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ায় চুলের গোড়া মজবুত করে, আর অলিভ অয়েল বা জলপাই তেল আমাদের চুলকে গভীরভাবে কন্ডিশনিং করতে সহায়তা করে থাকে। অর্থাৎ এই দুটি উপাদানই আমাদের চুলে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে থাকে ।

এটি আমাদের চুলে ব্যবহার করতে প্রয়োজন হবে দুটি ডিমের সাদা অংশ (যদি অতিরিক্ত শুষ্ক চুল হয় তবে সেক্ষেত্রে কুসুমও ব্যবহার করতে পারেন) এবং তাতে দুই টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এবং মিশ্রণটি হয়ে গেলে চুলে লাগিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখুন। শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু করে গোসল করে নিন।

মুলতানি মাটি ও ডিমের প্যাক ব্যবহারে পাবেন কার্যকারী ফলাফল

"মুলতানি মাটি" হলো চুলের যত্নের জন্য ব্যবহৃত এক বিস্ময়কর প্রাকৃতিক উপাদান। এটি শুধু ত্বকের অতিরিক্ত তেল শোষণ করে না, বরং চুলের গঠনকেও মসৃণ ও সোজা করতে দারুণভাবে কার্যকরী। আর যখন এর সাথে আমরা এতে ডিমের সাদা অংশ মেশাবো, তখন এটি একটি শক্তিশালী হেয়ার প্যাক হিসেবে কাজ করবে, যা আমাদের কোঁকড়াভাব কমিয়ে চুলকে স্ট্রেইট দেখাতে সাহায্য করবে।

"মুলতানি মাটি" এটি চুলের ফলিকল থেকে অতিরিক্ত তেল ও ময়লা টেনে নেয় এবং চুলকে নরম করতে সহায়তা করে। এর টেক্সচার চুলে লাগানোর পর যখন শুকিয়ে যায় তখন একটি প্রাকৃতিক আবরণ তৈরি করে তাকে, যা আমাদের চুলকে সাময়িকভাবে সোজা টানটান করতে সাহায্য করে থাকে।
শুরুতেই পড়েছি ডিমের সাদা অংশে উচ্চমাত্রায় প্রোটিন থাকে, যা আমাদের চুলের ক্ষয় পূরণ করে এবং কেরাটিনের মতো কাজ করে চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত মজবুত করে থাকে ।

এক কাপ মুলতানি মাটির সাথে একটি ডিমের সাদা অংশ এবং পরিমাণমতো গোলাপ জল মিশিয়ে একটি মসৃণ, ঘন পেস্ট তৈরি করুন।এরপর এই প্যাকটি চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত সমানভাবে ম্যাসাজ করে মাখতে থাকুন।প্যাকটি লাগানোর পর কোকড়ানো চুলগুলিকে একটি মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে সাবধানে সোজা করে আঁচড়াতে থাকুন কয়েকবার এরপর শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে চুলগুলো ধুয়ে ফেলুন। চাইলে একটি শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন।
কোকড়ানো-চুল-সোজা-করার-ঘরোয়া-উপায়
এই প্যাকটি নিয়মিত (সপ্তাহে দুই-তিনবার) ব্যবহার করতে থাকুন দেখবেন কোকড়া চুল সোজা হতে শুরু করেছে ।

ক্যস্টর অয়েল ও নারিকেল তেলের ম্যাসাজ করতে পারেন

কোঁকড়ানো চুল সোজা করার এবং তারই সাথে চুলের স্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনার সবচেয়ে প্রাচীন এবং কার্যকরি উপায়গুলির মধ্যে একটি হলো উষ্ণ তেলের ম্যাসাজ। আমাদের মাঝে যারা গ্রামে বসবাসরত আছি তারা হয়তো এই বিষয়টির সাথে খুব ভালো ভাবেই পরিচিত কারন, দাদি/নানিরা ছোটদের প্রায় শরীরে তেল মালিশ করে দিতেন এর রীতি এখনো চলমান ।

ক্যাস্টর অয়েল এবং নারকেল তেলকে একসাথে মিশিয়ে যখন চুলে ব্যবহার করা হয়, তখন এর উপকারিতা বহুগুণ বেড়ে যায়। এই দুই তেল মিলে আপনার কোঁকড়া চুলের আড়ষ্টভাব কমিয়ে এটিকে মসৃণ,ঘন এবং সোজা করতে সহায়তা করে থাকে।

ক্যাস্টর অয়েল (Castor Oil) হলো এই মিশ্রণের প্রধান আকর্ষণ বলা যায়।কারন, এটি অন্যান্য তেলের তুলনায় বেশ ঘন এবং এতে প্রচুর পরিমাণে "রাইসিনোলিক অ্যাসিড" ও "ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে"। রাইসিনোলিক অ্যাসিড আমাদের চুলের ফলিকলে রক্তের সঞ্চালন বাড়ায় যা আনাদের চুলের গোড়া মজবুত করে এবং তারসাথে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। ক্যাস্টর অয়েল চুলের ড্যামেজড কেরাটিন স্ট্রাকচারকে মেরামত করে থাকে, এবং চুলের ঘনত্ব বাড়ায় আর চুলকে ভারি করে, যার ফলে কোঁকড়াভাব কিছুটা শিথিল হয়ে চুল সোজা দেখায়।

অন্যদিকে, নারকেল তেল (Coconut Oil) হলো চুলের জন্য সেরা ময়েশ্চারাইজার শুরুতেই বলেছি এবং পড়েছি। তাই এই নিয়ে আর বিস্তর আলোচনা করছি না ।
শুরুতেই একই পরিমাণ ক্যাস্টর অয়েল ও নারকেল তেল একটি পাত্রে নিয়ে হালকা গরম করে নিতে হবে। তেল সামান্য উষ্ণ রাখলে বিষয়টা ভালো।এই উষ্ণ তেল চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত আলতো ভাবে ম্যাসাজ করতে হবে। প্রায় ১০-১৫ মিনিট ধরে মাথার ত্বক ও পুরো চুলে সময় নিয়ে ম্যাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়তে শুরু করবে ।

ম্যাসাজ করা হয়ে গেলে একটি তোয়ালে গরম জলে ডুবিয়ে ভালো করে নিংড়ে নিন। এই গরম তোয়ালেটি দিয়ে চুলগুলোকে ভালোভাবে পেঁচিয়ে রাখুন প্রায় ৩০-৪০ মিনিটের মতো। তোয়ালের এই উষ্ণতা তেলকে চুলের গভীরে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে।
এরপর একটি শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে কমপক্ষে একবার এই পদ্ধতিটি মেনে চললে চুলের পরিবর্তন দ্রুত দেখতে পারবেন আশা করা যায়।

সেলেরি পাতা ব্যবহার করতে পারেন

সেলেরি পাতার ব্যবহারটি যদিও খুব একটা পরিচিত পদ্ধতি নয় তবুও অনেকেই বলেন এতে চুল সোজা হয় । কারন এই পাতা বাংলাদেশে পাওয়াটা একটু কষ্টের তবে যারা বিদেশে রয়েছেন তারা সহজেই এইটা পেতে পারেন । তাই বাংলাদেশি যারা এই সিরিয়ালটি পড়ছেন তারা চাইলে এইটি কে স্কিপ করতে পারেন তবুও আমি আপনাদের জন্য ব্যবহারটি লিখে দিচ্ছি । যদি কখনো পেয়ে থাকেন তবে হয়তো আবার পড়তে আসবেন এবং আমার ভিউস বাড়বে । মজা করলাম 😁

শুরুতেই কয়েকটি সেলেরি পাতাকে আপনাদের ক্রাশ করে নিতে হবে এবং পরবর্তিতে সেটিকে পানিতে মিশিয়ে রাখতে হবে প্রয়োজনে পাতা গুলোকে নিংড়ে নিন যেন নির্জাসটি পানিতে যায় অতঃপর এটিকে একদিনের জন্য রেখে দিন যেন সব উপাদান পানির সাথে ভালোভাবে মিশে যায়।

তারপর প্রতিদিন গোসলের আগে ১০-১৫ মিনিট চুলে লাগিয়ে রাখুন তারপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন, এতে করে কিছুদিনের মাঝেই এর ফল দেখতে পাবেন বলে আমি আশা করছি ।

অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন

আমরা সকলেই জানি অ্যালোভেরা চুলের জন্য কতটা উপকারি একটি উপাদান ।আর অ্যালোভেরা জেলে রয়েছে এনজাইম এবং অ্যামিনো অ্যাসিড যা চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করে এবং এটিকে নরম ও সোজা করতে সাহায্য করতে পারে।

তাজা অ্যালোভেরা জেল হালকা গরম নারকেল বা অলিভ অয়েলের সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। এবং এটি চুলে ম্যাসাজ করে ৩০ মিনিটের জন্য রাখতে হবে।এটি আবার নারিকেল দুধের মতো প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবেও কাজ করে।
দ্রুত ফল পেতে সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এটি স্ক্যাল্পেও ব্যবহার করা যায়।

পাকা কলা ও টক দই চুলে ব্যবহার করুন

আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা টক দই খুশকি দূর করতে সাহায্য করে আর পাকা কলা আমাদের চুল নরম করে। ব্লেডারে পাকা কলা এবং দু’চামচ টক দই ঘুরিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ২০-৪০ মিনিট খানেক রেখে দিন। মিশ্রণটি শুকিয়ে এলে শ্যাম্পু করে গোসল করে নিতে হবে। সপ্তাহে ২-৩ দিন এটি ব্যবহার করতে থাকুন এতে চুল মসৃণ ও সোজা হবে বলা যায়।

দুধ ও মধুর মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন

দুধে আছে প্রোটিন, যা আমাদের চুলের কেরাটিন স্ট্রাকচারকে নরম করে এবং মধু চুলকে ময়েশ্চারাইজড রাখে। এটি একটি প্রাকৃতিক কেরাটিন ট্রিটমেন্টের মতো কাজ করে। এই কম্বিশন শুধু আমাদের ত্বকের জন্য নয় আমাদের চুলের জন্য-ও ম্যাজিকের মত কাজ করে। শুরুতে এক চামচ মধুর সাথে এক কাপ দুধ মিশিয়ে নিতে হবে। সঙ্গে কয়েকটি স্ত্রাবেরও ক্রাশ করে দিতে পারেন। এই পেস্ট ১-২ ঘণ্টা চুলে লাগিয়ে রাখুন, তারপর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে সপ্তাহে ২-৩ দিন করুন সিল্কি ও সোজা চুলের জন্য।

রাইস ওয়াটার চুলে ব্যবহার করা 

এই পদ্ধতিটি জাপানে সবচেয়ে বেশি পরিচিত । জাপানিরা তাদের মুখে এই চালের পানি ব্যবহার করে থাকে ফলে তাদের চেহেরার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় । এই কম্বিনেশন শুধু চেহেরার জন্য নয় বরং চুলেও এটি ব্যবহার করা যায় ।
কোকড়ানো-চুল-সোজা-করার-ঘরোয়া-উপায়
পদ্ধতিটি খুব সহজ চাল ধুয়ে তার পানিকে ২৪ ঘণ্টার জন্য বোতলে রাখুন গোসলের সময় শ্যাম্পু করার শেষে সেই পানিটি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন সিম্পল।

শেষ কথাঃ কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়

"কোকড়ানো চুল সোজা করার ঘরোয়া উপায়" সম্পর্কিত আজকের এই ব্লগে আমরা জানলাম কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে কোন ক্যামিকালের ব্যবহার ব্যতীত আমরা আমাদের এই সমস্যার সমাধান করতে পারি , তবুও পরিশেষে আমি এই কথাই বলতে চাই, "আপনি যেমন তেমনি আপনি সুন্দর সুতরাং যা পেয়েছেন তা নিয়েই আলহামদুলিল্লাহ্‌ বলাটায় উত্তম" কারন আমরা সবাই মানুষ এবং মানুষের মাঝে ভিন্নতা থাকবে এইটাই স্বাভাবিক । আজকে এইখানেই শেষ করছি কথা হবে অন্য কোন ব্লগে ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

The ClickEra এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। কারণ,আপনাদের প্রতিটি কমেন্টে আমরা নতুন কিছু করার অনুপ্রেরণা পাই।

comment url

Siam Sarar
Siam Sarar
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও দ্যা ক্লিকএরা ব্লগের অ্যাডমিন। তিনি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন। ৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।