Skip to main content

Posts

This is why he is SRK

আচ্ছা কখনো কি ভেবে দেঝেছেন কেনো শাহরুখ খান শুধু একজন অভিনেতা নন, একটি অনুভূতি? কী তাকে করে তুলেছে "কিং খান"? এই ব্লগে জেনে নিন সেই অদম্য যাত্রার গল্প। দিল্লি থেকে বলিউডে আসা সেই তরুণের জন্য প্রত্যাখ্যান ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রডিউসাররা বলতেন, “লোকটা তো নায়কদের মতো দেখাই হয় না।” তাঁর কালো রং, দিল্লি-মুম্বইয়ের অহংকারী এক্সেন্ট – সবই ছিল প্রত্যাখ্যানের কারণ। কিন্তু এই ‘না’গুলোই তাঁর ভিতরে এক আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তিনি সিদ্ধান্ত নেন, যদি সোজা পথে নায়ক হওয়া না যায়, তবে ভিলেন দিয়েই শুরু করবেন। ‘বাজীগর’ ও ‘ডর’ এর মতো সিনেমায় অ্যান্টি-হিরো চরিত্র দর্শকদের মন্ত্রমুগ্ধ করে। তিনি প্রমাণ করলেন, ব্যর্থতার ভয় তাঁকে সত্যিকার স্বপ্ন থেকে দূরে সরাতে পারবে না। তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন ,“যখন আপনি ব্যর্থ হন, তখন আপনি দুটি কাজ করতে পারেন – হয় বসে কাঁদতে পারেন, নয়তো উঠে দাঁড়িয়ে বলতে পারেন, ‘চলো, একটু হাঁটা যাক’। তিনি ব্যর্থ হয়েছেন কিন্তু থেমে যান নি সেইস্থান থেকে উঠে দাঁড়াতে শিখেছেন , শিখেছেন ধৈর্য ধরতে।তিনি শুধুএকজন সুপারস্টার নন; তিনি একটি অনুপ্রেরণা। তিনি সেই ব্যক্তি যিনি বিশ্ব...
Recent posts

ফ্রিল্যান্সিং জগতে আমার সবচেয়ে পছন্দনীয় সেক্টর

ফ্রিল্যান্সিং জগতে আমার সবচেয়ে পছন্দনীয় সেক্টর হলো, ডিজিটাল মার্কেটিং । ডিজিটাল মার্কেটিং: ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের শক্তিশালী দিক আজকের অনলাইন দুনিয়ায় ব্যবসাগুলো তাদের ব্র্যান্ডকে প্রচার করতে সবচেয়ে বেশি ভরসা করছে " ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ওপর"। তাই ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও চাহিদাসম্পন্ন সেক্টর হলো ডিজিটাল মার্কেটিং।  এখানে কাজের সুযোগ অসংখ্য – SEO  সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং  কনটেন্ট রাইটিং  ইমেইল মার্কেটিং  ভিডিও এডিটিং  যে কেউ নির্দিষ্ট স্কিলে দক্ষতা অর্জন করে সহজেই Fiverr, Upwork বা Freelancer.com এ কাজ পেতে পারে। শুধু ক্লায়েন্টের কাজ করাই নয়, চাইলে নিজের ব্র্যান্ডও গড়ে তোলা সম্ভব। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য অনেক বড় ইনভেস্টমেন্ট লাগে না। নিয়মিত প্র্যাকটিস আর অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার করেই দক্ষতা বাড়ানো যায়। ভবিষ্যতে এই সেক্টরের চাহিদা আরও বাড়বে, কারণ প্রতিটি ব্যবসাই অনলাইনে টিকে থাকতে চাইবে। তাই যারা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান, তাদের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং হতে পারে সোনালী সুযোগ । এটি শুধু আয় নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি ক...

গ্রাফিক্স ডিজাইনের ধারণা

গ্রাফিক্স ডিজাইন: ফ্রিল্যান্সিংয়ের সৃজনশীল দিগন্ত বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সৃজনশীল একটি সেক্টর হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ব্র্যান্ড বা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম—সব জায়গায় ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ মানুষ টেক্সটের চেয়ে ভিজ্যুয়ালকে অনেক দ্রুত গ্রহণ করে। গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে তৈরি করা হয়— লোগো ডিজাইন সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট ব্যানার ও পোস্টার বিজনেস কার্ড ওয়েবসাইট/অ্যাপের UI ডিজাইন এসব কাজ আন্তর্জাতিক মার্কেটপ্লেসে যেমন Fiverr, Upwork বা Freelancer.com-এ সবসময় চাহিদায় থাকে। একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার অনায়াসে এখানে আয় করতে পারে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখার জন্য অনেক বড় ডিগ্রির দরকার হয় না। সঠিক সফটওয়্যার যেমন Photoshop, Illustrator ব্যবহার করে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমেই এই স্কিলে দক্ষ হওয়া সম্ভব। ভবিষ্যতে ডিজিটাল কনটেন্টের গুরুত্ব আরও বাড়বে। তাই ফ্রিল্যান্সারদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন হতে পারে দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার গড়ার দারুণ এক সুযোগ।

রাজশাহীতে নির্মিত ব্রিটিশ আমলের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান

রাজশাহী কলেজ : উত্তরবঙ্গের ইতিহাস ও শিক্ষার গৌরব | ইতিহাস ও ঐতিহ্য ঃ রাজশাহী কলেজ ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, শুরুতে এটি একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছিল । ১৮৭৮ সালে কলেজে রূপান্তরিত হয়ে উচ্চশিক্ষার পথে ধাপ রাখতে শুরু করে। পাকিস্তানকালে (১৯৪৭–১৯৭১) শিক্ষার মান উন্নয়নে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় কলেজ কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হলেও শিক্ষার ধারাবাহিকতা বজায় থাকে। পরবর্তীতে অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু করা হয়, যা কলেজকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত শ্রেষ্ঠ কলেজগুলোর মধ্যে একটি করে তোলে । রাজশাহী কলেজের ইতিহাসের সংক্ষিপ্ত টাইমলাইনঃ ১৮৭৩: রাজশাহী কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুতে এটি একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে চালু হয়। ১৮৭৮: কলেজকে পূর্ণাঙ্গ কলেজে রূপান্তর করা হয়। ১৯৪৭: পাকিস্তানকালীন সময়ে শিক্ষার মান ও পাঠক্রম উন্নত করা হয়। ১৯৭১: মুক্তিযুদ্ধের সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। পরবর্তী বছরগুলো: রাজশাহী কলেজ অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু করে। আধুনিক ল্যাব, লাইব্রেরি ও আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা হয়। শিক্ষার ...